· আকার: খুব বড়; মাথা বড় ও শক্ত খোলসে আবৃত। মাথার অংশে দুটি লম্বা কাঁটার মতো দাঁড় থাকে।
· জীবনধারা: মিঠা পানির চিংড়ি, নদী, খাল ও হ্যাচারিতে চাষ হয়।
· মাংস: তুলনামূলকভাবে সাদা ও মোলায়েম, কিন্তু মাথার ভেতরে তেলের স্বাদে বিশেষ জনপ্রিয়।
🧪 উপাদান | ⚖ পরিমাণ (প্রতি ১০০ g) | 💡 উপকারিতা |
ক্যালরি | ৯০–১০০ কিলোক্যালরি | কম ক্যালরি, ওজন নিয়ন্ত্রণে সহায়ক |
প্রোটিন | ১৮–২০ গ্রাম | মাংসপেশি গঠন ও রোগ প্রতিরোধে সহায়ক |
চর্বি (ফ্যাট) | ১.৫–২.০ গ্রাম | হৃৎপিণ্ডের জন্য নিরাপদ, শক্তির উৎস |
কোলেস্টেরল | ১৫০–১৮০ মি.গ্রা. | পরিমিত পরিমাণ গ্রহণে ক্ষতিকর নয়, হরমোন ও কোষ গঠনে ভূমিকা |
ওমেগা-৩ | ০.২–০.৫ গ্রাম | হৃদরোগ প্রতিরোধ, মস্তিষ্কের স্বাস্থ্য উন্নত করে |
আয়রন | ১.৮–২.২ মি.গ্রা. | রক্তে হিমোগ্লোবিন তৈরি ও রক্তশূন্যতা রোধ |
জিঙ্ক (Zinc) | ১.৫–২.০ মি.গ্রা. | রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় |
ক্যালসিয়াম | ৪০–৬০ মি.গ্রা. | হাড় ও দাঁতের গঠন মজবুত করে |
ফসফরাস | ২০০–২২০ মি.গ্রা. | কোষের শক্তি উৎপাদনে সহায়ক |
সেলেনিয়াম | ৩০–৪০ মাইক্রোগ্রাম | অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, ক্যান্সার প্রতিরোধে সহায়ক |
ভিটামিন B12 | ১.৫–২.৫ মাইক্রোগ্রাম | স্নায়ু ও রক্ত গঠনে সহায়ক |
· স্বাদ: গাঢ় স্বাদের, ঝোল বা ভুনা রান্নায় চমৎকার।
· বাজারমূল্য: উচ্চ দামি চিংড়ি হিসেবে পরিচিত, রপ্তানির জন্যও উপযোগী।
· পুষ্টিমানে সমৃদ্ধ: শিশু, বৃদ্ধ ও রোগীদের জন্য পুষ্টিকর এবং হজমযোগ্য।